প্রথম থেকেই দাবি ছিলো প্রশাসনকে ছাত্রলীগ তথা আওয়ামী লীগ মুক্ত করা হোক। স্বাভাবিকভাবেই তাই ভাবা হয়েছিলো ছাত্রলীগের সাথে জড়িতদের হয়তো বাদ দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু এখন পর্যন্ত যা দেখলাম, ঘটনা হয়েছে উলটো। পররাষ্ট্র ক্যাডারেই দেখলাম বুয়েট ছাত্রলীগের দুইজন বহাল তবিয়তে আছে। এমন না যে নামমাত্র ছাত্রলীগ, একজন তো একটা হলের সহ-সভাপতি, আরেকজন হলো কুখ্যাত র্যাগার। (ছবির দুইজন)
এরপরে বাদ দেওয়াদের বিষয়ে দেখা গেলো যারা কখনো ছাত্রলীগ করেনি, পরিবারের কেউ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত না, আবার জুলাই আন্দোলনের পক্ষেও ছিলো এমন কয়েকজনকে বাদ দেওয়া হয়েছে। উনাদের ক্লাসমেটরাই বলছেন যে, এরা কখনো রাজনীতিও করেনি, র্যাগিং এও জড়িত না।
উনাদের মধ্যেই একজন একটি পোস্ট করেছেন, সেখানে ছাত্রলীগের বট কমেন্ট করতেছে উনার জুলাইয়ে দেওয়া লাল ডিপি। কনফিউজড হয়ে গেলাম, আওয়ামী লীগের যারা তাদের বাদ দেওয়ার কথা নাকি যারা আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে তাদের বাদ দেওয়ার কথা?
- আবরার ফাইয়াজ (বুয়েটের শহীদ আবরার ফাহাদের ছোট ভাই)